Geography Part- II

Geography Part- II

বায়ুমন্ডল

♦ বায়ুমন্ডল বায়ু প্রবাহ, বায়ু-চাপ, আদ্রতা, বৃষ্টিপাত।

♦ বায়ুমন্ডলের বয়স প্রায় → ৩৫ কোটি বছর।

♦ বিশুদ্ধ বায়ুতে নাইট্রোজেন এবং অক্সিজেন → ৯৮.৭৩ ভাগ।

♦  বায়ুমন্ডলে অক্সিজেনের পরিমান → ২০.৭১ ভাগ।

♦ বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমান → ০.০৩ ভাগ।

♦ বায়ুমন্ডলের ৯৭ ভাগ পদার্থ বায়ুমন্ডলের নিম্নভাগের → ২৯ কি:মি: এর মধ্যে অবস্থিত।

♦ বায়ুমন্ডলের স্তর → ৪টি।

♦ ট্রাপোস্কিয়ার এর গড় গভীরতা → ১৩ কি.মি. (প্রায়)।

♦ মেঘ, বৃষ্টিপাত, বায়ুপ্রবাহ, কুয়াশা, ঝড়, বজ্রবিদ্যুৎ প্রভৃতি সংগঠিত হয় → ট্রাপোস্ফিয়ারে।

♦ ট্রাপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বসীমাকে বলা হয় → ট্রাপোজ।

♦ বায়ুমন্ডলীয় ওজন গ্যাসের বেশির ভাগ থাকে→ স্ট্রাটোস্ফিয়ারের।

♦ বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়ে পৃথিবীতে ফিরে আসে → আয়নোস্ফিয়ার স্তর থেকে।

♦ প্রতি ১০০০ মিটার উচ্চতায় হ্রাস পায় → ৬০সেলসিয়াস।

♦ বায়ুর চাপ পরিমাপক যন্ত্রের নাম → ব্যারোমিটার।

♦ পৃথিবীর বড় বড় মরুভূমিগুলো অবস্থিত → উচ্চচাপ সম্পন্ন এলাকায় (আয়ন বায়ু প্রাবহ এলাকা)।

♦  আয়ন বায়ুর অপর নাম → বাণিজ্য বায়ু।

♦ প্রায় ৪০০ দক্ষিণ থেকে ৪৭০ দক্ষিন অক্ষাংশ পর্যন্ত পশ্চিমা বায়ুর গতিবেগ সবচেয়ে বেশি বলে এ অঞ্চলকে বলা হয় →  গর্জনশীল চল্লিশ।

♦ ইউরোপীয় নাবিকগণ প্রবল বায়ুকে বলে→  উত্তর-পশ্চিম পশ্চিমা বায়ু।

♦ গর্জনশীল চল্লিশ নাম দেয়া হয়েছে→  ৪০০ উত্তর থেকে ৪৭০ উত্তর অক্ষাংশ অঞ্চলকে।

♦  আয়ন বায়ু প্রত্যায়ন বায়ু ও মেরু বায়ুকে বলা হয় → নিয়ত বায়ু।

♦ মৌসুমী বায়ু, স্থল বায়ু ও সমুদ্র বায়ু → সামুদ্রিক বায়ুর উদাহরণ।

♦ দিন রাত্রির হ্রাস বৃদ্ধির ঋতু পরিবর্তন এবং জলভাগ ও স্থলভাগের তাপের তারতম্যের জন্য সৃষ্টি হয়→ সাময়িক বায়ু।

♦ আরবী ভাষায় মৌসুম শব্দের অর্থ →ঋতু।

♦ ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে যে বায়ু প্রবাহের দিক পরিবর্তিত হয় তাকে বলা হয়→ মৌসুমী বায়ু।

♦ দিনে বেলায় পর্বতের গা বেয়ে ওপরের দিকে যে বায়ু প্রবাহিত হয় তাকে বলা হয় → উপত্যাকা বায়ু।

♦ রাতের বেলায় যে বায়ু পর্বতের গা বেয়ে উপত্যকার নিচের দিকে প্রবাহিত হয় তাকে → পার্বত্য বায়ু বলে।

♦ বায়ুকে জলীয় বাস্পের উপস্থিতিকে বলা হয় → বায়ুর আর্দ্রতা।

♦ নির্দিষ্ট পরিমাণ বায়ুতে জলীয় বাষ্পের প্রকৃত পরিমাণকে বলা হয় → পরম আর্দ্রতা।

♦ বায়ু যে উষ্ণতায় জলীয়বাষ্পে ঘনীভূত হয় তাকে বলা হয় → শিশিরাঙ্ক।

♦ হিমাঙ্ক শিশিরাঙ্কের ওপরে থাকলে ঘনীভবনের মাধ্যমে শিশির, কুয়াশা অথবা, বৃষ্টিতে পরিণত হয়।

♦ বায়ুর আর্দ্রতা মাপা হয়→শুল্ক ও আর্দ্রকুন্ডযুক্ত হাইগ্রোমিটার এর সাহায্যে।

♦ বায়ুর তুলনামূলক সিক্ততাকে বলা হয় → আপেক্ষিক আর্দ্রতা।

♦ পরিচালন বৃষ্টি হয় → কিউমুলোনিম্বাস মেঘ হতে।

♦ নিরক্ষীয় অঞ্চলে বার্ষিক পরিচালন বৃষ্টিপাতের পরিমাণ →  গড়ে ২০০ সেন্টিমিটার।

♦ জলীয়বাষ্পপূর্ণ বায়ু উচু পাহাড় বা পর্বতে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে ওপরে ওঠে যে বৃষ্টিপাত ঘটায় তাকে → শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টি বলে।

♦ পর্বতের যে পার্শ্বে বৃষ্টিপাত হয় না তাকে হয় →বৃষ্টিছায়া বা অনুবাত ঢাল।

♦ সিলেটে এলাকায় প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণ→ মেঘালয় পাহাড়

♦ ‘লু’ হচ্ছে → নিয়ত বায়ুর অন্তর্গত।

♦  প্রত্যয়ন বায়ুর অপর নাম → পশ্চিমা বায়ু।

♦ স্থলবায়ু → সাময়িক বায়ু প্রবাহের অন্তর্গত।

♦ অস্ট্রেলিয়ায় মৌসুমী বায়ু প্রবাহিত হয়→ পশ্চিম দিক থেকে।

♦  এশিয়া অঞ্চলে সারা বছর বৃষ্টি হয় → মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া।

 

বারিমন্ডল

♦ যে বিশাল পানিরাশিতে ভূ-ত্বকের নিচু অংশগুলে পরিপূর্ণ রয়েছে তাকে বারিমন্ডল বলে।

♦  বারিমন্ডল ভূ-পৃষ্ঠের শতকরা প্রায় দখল করে রয়েছে ৭১ ভাগ।

♦ বারিমন্ডলের আয়তন প্রায় ৩৬ কোটি ২৫ লক্ষ বর্গ কি:মি:।

♦ উন্মুক্ত বিস্তীর্ণ পানিরাশিকে বলা হয়→ সাগর।

♦ তিনদিক স্থল দ্বারা বেষ্টিত পানিরাশিকে বলা হয়→ উপসাগর।

♦  চারদিকে সম্পূর্ণভাবে স্থল দ্বারা বেষ্টিত প্রাকৃতিক পানি রাশিকে বলা হয়→ হ্রদ।

♦ পৃথিবীর মহাসাগরের সংখ্যা→ ৫টি।

♦  সবচেয়ে বড় মহাসাগর→ প্রশান্ত মহাসাগর।

♦ প্রশান্ত মহাসাগরের গড় গভীরতা সবচেয়ে বেশি→ ৪২৭০ মিটার।

♦ আটলান্টিক মহাসাগরকে বিভক্ত করেছে→ নিরক্ষরেখা।

♦ দক্ষিণ আমেরিকার দক্ষিণ দিক দিয়ে যে স্রোত আটলান্টিক মহাসাগরে প্রবেশ করেছে তার নাম→ কুমেরু স্রোত।

♦ জলরাশির নিয়মিত গতিকে বলা হয়→ স্রোত।

♦ উষ্ণ ও শীতল স্রোতের সংমিশ্রণে সৃষ্টি হয়→ কুয়াশা ও ঝড়।

♦ লবনাক্ত পানি সুস্বাদু পানি অপেক্ষা→ ভারী।

♦ নিরক্ষীয় অঞ্চলের পানি→ শীতল ও ভারী।

♦ স্রোতহীন সাগর→ শৈবাল সাগর।

♦ উপসাগরীয় স্রোতের বর্ণ→ গাঢ় নীল।

♦ কোন নদীর বয়ে আনা পানির প্রভাবে উপসাগরীয় স্রোতের বেগ বৃদ্ধি পেয়েছে→ মিসিসিপি।

♦ পশ্চিমা বায়ু দ্বারা তাড়িত হয়ে দক্ষিণ পূর্ব দিকে বেঁকে কুমেরু স্রোতের সঙ্গে মিশেছে→ ব্রাজিল স্রোত।

♦ পশ্চিম ইউরোপ ও  ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে→ উত্তর আটলান্টিক প্রবাহ।

♦ সমুদ্রস্রোত উত্তর গোলার্ধে ডান দিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বাম দিকে বেকে যায়→ আহ্নিক গতির জন্য।

♦ সমুদ্রস্রোত সৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি প্রভাব বিস্তার করে→ বায়ুপ্রবাহ।

♦ ৯ মাস বরফে আচ্ছাদিত থাকে-উত্তর আমেরিকার ল্যাব্রাডার উপদ্বীপ।

♦ জনসংখ্যায় পৃথিবীর বড় দেশ→ চীন।

♦ জনসংখ্যায় পৃথিবীর ছোট দেশ→ ভ্যাটিকান।

♦ পৃথিবীর শীতলতম স্থান→ ভারখয়ানস্ক (রাশিয়া)।

♦ পৃথিবীর উষ্ণতম স্থান→ আজিজিয়া (লিবিয়া)

♦ বাংলাদেশের উষ্ণতম স্থান→ নাটোরের লালপুর।

♦ বাংলাদেশের শীতলতম স্থান→ শ্রীমঙ্গল।

♦ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়→ সিলেটের লালখান।

♦ সৌরশক্তির সৃষ্টি প্রক্রিয়া সর্বপ্রথম আবিস্কার করেন-আলবার্ট আইনস্টাইন।

♦ কোন বিজ্ঞানী সর্বপ্রথম দূরবীনের সাহায্যে সৌর কলংক দেখতে পান→ গ্যালিলিও।

♦ সূর্যকে যে তাপ বিকিরণ করে তার কতভাগ পৃথিবীতে এসে পৌঁছে→ দুইশত কোটি ভাগের একভাগ।

♦ সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম এবং নিকটতম গ্রহের নাম→ বুধ।

♦ আয়তনে শুক্র গ্রহ কোন গ্রহের সমান→ পৃথিবী।

♦ ভূপৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা→ ১৩.৯০০ সেন্টিগ্রেট।

♦ ৩টি উজ্জ্বল বলয় কোন গ্রহকে বেষ্টন করে আছে→ শনি গ্রহকে।

♦ আকাশের উজ্জ্বলতম নক্ষত্র→ লুব্ধক।

♦  খ্রীষ্ট জন্মের প্রায় ২০০ বছর পূর্বে পৃথিবীর পরিধি নির্ণয় করেন-ইরোতোস্থানিস।

♦ শুকতারা ও সন্ধাতারা বলা হয়→ শুক্রগ্রহকে।

♦ সৌর কলঙ্ক হচ্ছে→ সূর্যের মধ্যে মাঝে মাঝে যে দাগ দেখা যায়।

♦ সপ্তর্ষিমন্ডল হচ্ছে→ নক্ষত্র।

♦ আলোক বর্ষ হচ্ছে→ পৃথিবী থেকে নক্ষত্র বা নক্ষত্রের দূরত্ব মাপতে যে একক ব্যবহার করা হয়।

♦ মহাকাশে প্রথম পাঠানো হয়েছিল→ লাইকা নামে কুকুর।

♦ বিশ্বের অধিকাংশ ধান উৎপাদিত→ মৌসুমী অঞ্চলে।

♦ বৃষ্টিহীন অঞ্চল বলা হয়→ ক্রান্তীয় মরু অঞ্চলকে।

♦ পৃথিবীর উষ্ণতম স্থান→ আজিজিয়া।

♦ দুগ্ধ খামারের জন্য বিখ্যাত→ ডেনমার্ক।

♦ নিরক্ষীয় সূর্যের দেশ বলা হয়→ নরওয়েকে।

♦ বিশ্বের ফলের ঝুড়ি বলা হয়→ ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলকে।

♦  নিরক্ষীয় অঞ্চলের প্রধান কৃষিজাত ফসল→ রাবার।

♦ ঋতুর পরিবর্তন নাই বললেই চলে যে অঞ্চলকে বুঝায়→ নিরক্ষীয়।

♦ সাভানা→ একটি তৃণভূমি।

♦ সাভানা অবস্থিত→ কোরিয়ার সীমান্তে।

♦ পৃথিবীর প্রধান মৎস্য ক্ষেত্র অবস্থিত→ এশিয়ার পূর্ব উপকূলে।

♦  সুইজারল্যান্ড বিখ্যাত→ ঘড়ি শিল্পের জন্য।

♦ কানাডা বিখ্যাত→ কাগজ শিল্পের জন্য।

♦ সর্বাধিক গবাধি পশুর দেশ বলা হয়→ ভারতকে।

♦ কোন মহাদেশে বেশি গম উৎপাদতি হয়→ উত্তর আমেরিকা।

♦  চায়ের ব্যবহার প্রথম শুরু হয়→ চীনে।

♦ বিশ্বের প্রধান চা উৎপাদনকারী দেশ→ ভারত।

♦ সৃষ্টির প্রথম প্রভাতে পৃথিবী ছিল→ জ্বলন্ত গ্যাসীয় অবস্থায়।

♦ বিশ্বের শ্রেষ্ঠ শিল্প প্রধান দেশ→ যুক্তরাষ্ট্র।

♦ বিশ্বের ব্যস্ততম সমুদ্রপথ→ সুয়েজ খাল।

♦ পৃথিবীর অধিকাংশ চা, পাট ও ধান উৎপাতিত হয়→ ভারতে।

♦ পৃথিবীর বৃহত্তম বিমান কোম্পানির নাম→ বোয়িং।

♦ আরবদেশ সমূহ পশ্চাতের উপর তেল অবরোধ করে→ ১৯৭৩ সালে।

♦ নিউজিল্যান্ড আবিস্কার করেন→ ক্যাপ্টেন জেমস কুক।

♦ তেনজিং ও হিলারী→ এভারেষ্ট এর প্রথম বিজায়ী।

♦ মরুভূমির জাহাজ→ উট।

♦ সমুদ্র সমতল হতে উচ্চ বিস্তীর্ণ সমভূমিকে বলে→ মালভূমি।

♦ ভূ-পৃষ্ঠ হতে বায়ুস্তরের দূরত্ব কমতে থাকলে পরিবর্তন হয়→ তাপ হ্রাস পায়।

♦ শিশির কঠিন আকারে ধারণ করলে তাকে বলা হয়→ তুহিন।

♦  সমূদ্রের পানিতে শতকরা লবন পাওয়া যায়→ সাড়ে তিন ভাগ।

♦  সূর্যের পৃষ্ঠের বায়ুর চাপ প্রতি বর্গ সে:মি:→ ১০ নিউটন।

♦  ইউরোপের দীর্ঘতম নদী→ ভলগা।

♦  ভলগা নদীর দৈর্ঘ্য হচ্ছে→ ৩৬৮৭ কিলোমিটার।

♦  কোন গ্যাস একই সাথে জীবনের জন্য ক্ষতি কর এবং উপকারী→ ক্লোরিন।

♦ বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্র সীমা→ ১২ নাটিক্যাল মাইল।

♦ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্র সীমা→ ২০০ নাটিক্যাল মাইল।

♦ গারো পাহাড় অবস্থিত→ ময়মনসিংহ।

♦ বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যশস্য→ ধান।

♦  ধান উৎপাদনে বাংলাদেশের স্থান পৃথিবীতে→ চতুর্থ।

♦ সম্প্রতি বাংলাদেশের আকাশে দৃশ্যমান উজ্জ্বল ধুমকেতুটি নাম→ নীট।

♦  ‘Grand mother of Science’→ বলা হয় ভুগোলকে।

♦ ভূগোলকে অভিহিত করা হয়→ পরিবেশ বিজ্ঞান (গতিশীল বিজ্ঞান)।

♦ প্রাচীন সভ্যতা গুলো গড়ে উঠেছিল→ নদীর তীরে।

♦ নিরক্ষীয় অঞ্চলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা→  ২১০ সে:।

♦ ঋতু বৈচিত্রের অঞ্চল বলা হয়→ মৌসুমী অঞ্চল।

♦ বিশ্বের প্রাচুর্যের অঞ্চল বলা হয়→ মৌসুমী অঞ্চলকে।

♦ সুদানীয় জলবায়ু নামে পরিচতি→ ক্রান্তীয় মহাদেশীয় জলবায়ূ।

♦ পৃথিবীর অধিকাংশ মরুভূমি→ ক্রান্তীয় মরুভূমি অঞ্চলে।

♦ সাহারা অবস্থিত→ ক্রান্তীয় মরুদেশীয় অঞ্চলে।

♦ মৌসুমী অঞ্চলের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত পরিমাণ→ ১২৭২০৩ সে:মি:।

♦ পর্যটন কোন অঞ্চলের প্রধান শিল্প→ ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের।

♦ আয়তন অনুযায়ী কোন মহাদেশে সবচেয়ে বেশি বনভূমি রয়েছে→ দঃআমেরিকা।

♦ এশিয়ার মোট আয়তনের কত শতাংশ বনভূমি→ ২২%।

♦ পৃথিবীতে মোট বনভূমির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি→ রাশিয়ায়।

♦ পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল দেশ→ চীন।

♦ ধীবরের দেশ বলা হয়→ নরওয়েকে।

♦ বিশ্ব ধান উৎপাদনে শীর্ষস্থানীয় দেশ→ চীন।

♦ গমের প্রধান রপ্তানীকারী দেশ হলো- যুক্তরাজ্য।

♦ এশিয়ার প্রধান ফসল→ ধান।

♦ প্রধান ভূট্টা রপ্তানীকারী দেশ→ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

♦ কফি কি জাতীয় খাবার→ পানীয়।

♦ প্রধান ভূট্টা আমদানীকারী দেশ→ জাপান।

♦ আফ্রিকার প্রধান চা উৎপাদনকারী দেশ→ কেনিয়া।

♦ কোন মহাদেশে বিশ্বর অধিক কফি উৎপাদিত হয়→ →দঃআমেরিকাতে।

♦ তুলা উৎপাদনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্থান→ ২য়।

♦ প্রধান ইক্ষু উৎপাদনকারী দেশ→ ব্রাজিল।

♦ প্রধান যব উৎপাদকারী দেশ→ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

♦ যব আমদানীতে প্রথম→ সৌদি আরব।

♦ এশিয়ার প্রধান গম উৎপাদনকারী দেশ→ চীন।

♦ সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুর্ণীয়মান জ্যোতিস্ক মণ্ডলীকে বলে-গ্যালাক্সী।

♦ সূর্যে কোন গ্যাসের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি→ হাইড্রোজেন গ্যাস।

♦ সূর্যের শতকরা কত ভাগ অন্যান্য গ্যাস→ ১% ।

♦ পৃথিবীতে শক্তির মূল উৎস→ সূর্য।

♦ ভোর বেলার শুকতারা সন্ধ্যা তারা নামে পরিচিত→ শুক্র গ্রহ।

♦ সূর্যকে একবার পৃথিবীর পরিক্রমণ করতে সময় লাগে→ ৩৬৫ দিন, ৫ ঘন্টা, ৪৮ মিনিট, ৪৭ সেকেন্ড।

♦ মহাকাশে পৃথিবীর নিকটতম প্রতিবেশী- চন্দ্র।

♦ যুক্তরাষ্ট্রের কতজন  নভোচারী চালিত নভোযান এ্যাপোলো→ ১১ এর মাধ্যমে চন্দ্র পৃষ্টে মানুষ সর্ব প্রথম অবতরণ করেন ৩ জন (প্রথম অবতরণকারী নীল আমস্ট্রং)।

♦ প্লুটো আবিস্কৃত হয়-১৯৩০ সালে।

♦  মঙ্গল গ্রহের উপগ্রহ আছে-২টি।

♦  পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে শতকরা নাইট্রোজেন→ ৭৮%।

♦  পৃথিবীর অভ্যন্তর ভাগে ভূকেন্দ্রকে ছেদ করে উত্তর- দক্ষিণ বরাবর যে রেখা কল্পনা করা হয় তাকে কি বলা হয়→ মেরু রেখা।

♦  পৃথিবীকে উত্তর-দক্ষিণে সমদ্বিখন্ডিত করেছে কোন রেখা→ নরক্ষর রেখা।

♦ নিরক্ষরেখার উত্তর দক্ষিণে নিরক্ষীয় রেখার সমান্তরাল রেখা গুলোকে বলা হয়→ সামান্তরেখা বলা হয়।

♦ অশ্বমন্ডলের প্রধান উপাদান-সিলিকন ও অ্যালুমিনিয়াম।

♦ ভূ-ত্ব গঠিত→ ভূ-ত্বক বিভিন্ন প্রকার শিলার সমন্বয়ে গঠিত।

♦ অশ্বমন্ডলে অবস্থিত পৃথিবীর কঠিন বহিরাবরনকে বলা হয়→ ভূ-ত্ব।

♦ পৃথিবীর অভ্যান্তর হতে নির্গত হয় আগ্নেয় শিলার সৃষ্টি করে→ উত্তপ্ত গলিত লাভা।

♦ আগ্নেয়গিরিরর ফলে ভূ-ত্বরেক দূর্বল অংশে সৃষ্টি হয়→ ফাটল সৃষ্টি হয়।

♦  ভূ-ত্বকের গভীরতা→ প্রায় ১৬-৪৮ কি:মি:।

♦ স্তরীভূত শিলা বলা হয়→ পাললিক শিলাকে।

♦ ভূ-গর্ভস্থ যে স্থান হতে ভূমিকম্পনের উৎপত্তি হয় তাকে বলা হয়→ কেন্দ্র।

♦ বায়ুর তাপের উৎস→ সূর্য।

♦  সাগর, মহাসারের জলরাশির নিয়মিত প্রবাহকে বলা হয়→ সমুদ্র সোত।

♦ সূর্যের তুলনায় পৃথিবীর উপর চন্দ্রের আকর্ষণ শক্তি→ প্রায় দ্বিগুণ।

♦ জোয়ারের কত সময় পর ভাঁটা সৃষ্টি হয়→ ৬ ঘন্টা ১৩ মিনিট।

♦ আফ্রিকার তথ্য পৃথিবীর একক দীর্ঘতম→ নীলনদ।

♦  সূর্য চন্দ্র অপেক্ষা বড়→ ২ কোটি ৪০ লক্ষ্য গুণ।

♦ দিবা ও রাত্রি পরস্পর সমান। এরূপ দিন বছরে আসে→ দুইবার।

♦  মৌমাছি ঋতু বলা হয়→ বসন্ত ঋতুকে।

♦ সূর্য কিরণ হতে ভিটামিন পাওয়া যায়→ ভিটামিন-ডি।

♦ সবুজ উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করে→ পাতায়।

♦ সুস্থ অবস্থায় মানব দেহের তাপমাত্রা→ ৯৮.৪ ঋ ।

♦ ভূমিকম্প নির্দেশক যন্ত্রের নাম→ সিসমোমিটার।

♦  সর্বাধিক স্নেহ জাতীয় পদার্থ, খাদ্যে বিদ্যমান→ দুধ।

♦ পৃথিবীর যেমন চাঁদ, সূর্যের তেমন→ পৃথিবী।

♦ ক্রনমিটারের সঙ্গে যেমন সময়, তেমনি থার্মোমিটারের সঙ্গে→ তাপ।

♦ পৃথিবীর প্রথম পর্যায়ে যে শিলার সৃষ্টি হয় তার নাম→ আগ্নেয় শিলা।

♦ আটলান্টিক মহাসাগরের উত্তর-পশ্চিমাংশের প্রচন্ড ঝড়কে বলে→ টাইফুন।

♦ চা চাষের জন্য নিম্নোক্ত প্রয়োজন→ বৃষ্টি বিধৌত পাহাড়ী ঢাল ভূমি।

♦ ট্রিপল সুপার ফসফেট→ সার।

♦  জ্যোতিস্ককে সাধারণত ভাগ করা যায়- সাত শ্রেণীতে।

♦ সুর্যের মৌলিকত্ব হচ্ছে-বায়বীয় পদার্থ।

♦ পৃথিবীর নিজ অক্ষে আবর্তনের দিক→ পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে।

♦ কোন দেশের সাথে বাংলাদেশের সরাসরি সীমান্ত সংযোগ আছে→ ভারত ও মায়ানমার।

♦ বাংলাদেশের অবস্থান→ ২০ ডিগ্রী ৩র্৪ হতে ২৬ ডিগ্রী ৩র্৮ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮ ডিগ্রী ০র্১ হতে ৯২ ডিগ্রী ৪র্১ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ।

♦ বাংলাদেশের উত্তরে অবস্থিত ভারতের রাজ্যগুলো→ পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয় ও আসাম।

♦  বাংলাদেশের পশ্চিমে অবস্থিত ভারতের রাজ্য-পশ্চিমবঙ্গ।

♦ বাংলাদেশের মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য→ ৫১৩৮ কি:মি: (৫১৩৮ কি:মি: না থাকলে ৪৭১৯)।

♦ ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত দৈর্ঘ্য→ ৩৭১৫ কি:মি:।

♦  বার্মার সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত দৈর্ঘ্য→ ২৮৩ কি:মি:।

♦ বাংলাদেশের সবচেয়ে উচুঁ পাহার→ গারো পাহাড়।

♦  বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ→ ২০৩ সে.মি.।

♦ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়→ সিলেট জেলার লালখানে।

♦  বাংলাদেশের সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত হয়→ নাটর জেলার লালপুরে।

♦ বাংলাদেশের উষ্ণতম জেলা→ রাজশাহী।

♦ পাট উৎপাদনের বিশ্বে বাংলাদেশের স্থান→ দ্বিতীয়।

♦  বাংলাদেশের পাট ব্যবসার প্রধান কেন্দ্র অবস্থিত→  নারায়নগঞ্জ।

♦  ধান উৎপাদনে বাংলাদেশের স্থান পৃথিবীতে→ চতুর্থ।

♦  বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউট অবস্থিত → জয়দেবপুরে।

♦  ধান গবেষান ইনষ্টিটিউটের সংক্ষিপ্ত নাম→ ইজজও

♦  কোন জেলায় অধিক চা উৎপন্ন হয়- সিলেটে।

♦  ‘জুটন’ কি?→ পাটের তৈরি একধরনের কাপড়।

♦ বাংলাদেশ রেশম গুটির চাষ সবচেয়ে বেশি হয়→ চাঁপাইনওয়াবগঞ্জে।

♦ বাংলাদেশ রেশম উৎপন্ন হয়→ রাজশাহীতে।

♦ পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম ব-দ্বীপ- বাংলাদেশ।

♦  ভূ-প্রকৃতি অনুযায়ী বাংলাদেশকে ভাগ করা হয়েছে→ ৩টি অঞ্চলে।

♦ পাহাড়ী মাটি পাওয়া যায়→ সিলেট, চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম।

♦ বাংলাদেশে ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রের সংখ্যা → ৪টি।

♦ বাংলাদেশে বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার→ ১.৩২%।

♦   সারা পৃথিবীতে রেডিয়ামের পরিমাণ→ প্রায় ৩০ পাউন্ড।

♦ যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে তাকে বলে→ দর্পণ।

♦ পীট কয়লার প্রধন বৈশিষ্ট্য→ ভিজা ও নরম।

♦ বাংলাদেশের পানি সম্পদের চাহিদা সবচেয়ে বেশি→ কৃষিখাতে।

♦ দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ কোন নদীর মোহনায়→ হাড়িয়া ভাঙ্গা।

♦ তিব্বতের মানস সরোবর হতে উৎপন্ন হয়েছে→ ব্রাহ্মপুত্র নদ।

♦ ব্রাহ্মপূত্র নদের প্রধান শাখার নাম→ যমুনা।

♦ যমুনা নদীর উপনদী→ তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই।

♦ যমুনার শাখা নদী→ ধলেশ্বরী।

♦ পুরাতন ব্রাহ্মপূত্র নদের তীরে অবস্থিত→ ময়মনসিংহ।

♦ ঢাকা কোন নদীর তীরে অবস্থিত?→ বুড়িগঙ্গা।

♦ পদ্মার ভারতীয় অংশের নাম→ গঙ্গার শাখানদী।

♦ পদ্মার কোন জেলার ভিতর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে→ রাজশাহী।

♦ পদ্মা নদী মেঘনার সাথে মিলিত হয়েছে→ চাঁদ পূরে।

♦ ইচ্ছমতী, ভৈরব, গড়াই, আড়িয়াল খাঁ প্রভৃতি নদীর শাখা নদী→পদ্মা নদীর।

♦ সুরমা ও কুশিয়ারা আসামের কোন নদীর শাখা- বরাক।

♦ বরাক নদীর উৎপত্তিস্থল-নাগা- মনিরপুর পাহাড়।

♦ কাপ্তাই ও হালদা কর্ণফুলীল-উপনদী।

♦ বাংলাদেশ ও বার্মাকে বিভক্তকারী নদীটির নাম→ নাফ।

♦ বরিশাল অবস্থিত→ করতোয়া নদীর তীরে।

♦ গোপালগঞ্জ অবস্থিত→ মধুমতি নদীর তীরে।

♦ নারায়নগঞ্জ অবস্থিত→ শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে।

♦ সিলেট অবস্থিত→ সুরমা নদীর তীরে।

এক নজরে জানি

১.         বিশ্বের প্রাচুর্যের অঞ্চল বলা হয়→ মৌসুমী অঞ্চলকে।

২.        নিরক্ষীয় অঞ্চলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা→ ২১০ সে:।

৩.        পর্যটন প্রধান শিল্প→  ভূ-মধ্যসাগরীয় অঞ্চলে।

৪.        পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল দে→ চীন।

৫.        মহাকাশে পৃথিবীর নিকটতম প্রতিবেশী→ চন্দ্র।

৬.        সর্ববৃহৎ আগ্ন্যুৎপাত ঘটে→ ১৮৮৬ সালে ইন্দোনেশিয়ার ক্রাকোতায়ায়।

৭.        পৃথিবীর প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ→ স্পুটনিক→১।

৮.        নীল আমস্ট্রং চন্দ্র প্রদার্পণ করেন→ ২১ জুলাই ১৯৬৯ সালে।

৯.        প্রথম নৌপথে পৃথিবী ভ্রমণ করেন→ ম্যাগিলনি।

১০.      প্রথম এর্ন্টাকটিকায় পৌঁছেন→ গোটলিলের।

১১.       উত্তর মেরু আবিস্কার করেন→ রবার্ট পিয়ারে ১৯০৯ সালে।

১২.      এভারেষ্ট জয় করেন→ তেনজিং এবং হিলারী (১৯৫৩)।

১৩.      ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত এবং নায়াগ্রা হ্রদ আবিস্কার করেন→ লিভিংস্টোন।

১৪.      নিউজিল্যান্ড আবিস্কার করেন→ ক্যাপ্টেন জেম্বকুক (১৭৬৯ সালে)

১৫.      দক্ষিণ মেরু আবিষ্কার করেন→ এমান্ডসেন (১৯১২ সালে)।

১৬.      জনসংখ্যায় পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট দেশ→ ভ্যাটিকান।

১৭.      ‘Green mother of science’-বলা হয়-ভূগোলকে।

১৮.      সাহারা অবস্থিত- ক্রান্তীয় মরুদেশীয় অঞ্চলে।

১৯.      পৃথিবীতে মোট বনভূমির পরিমাণ→ প্রায় ৭৪৮৭ মিলিয়ন একর।

২০.      পৃথিবীর যেমন চাঁদ, সূর্যের তেমন→ পৃথিবী।

২১.      ভূমিকম্প নির্দেশক যন্ত্রের নাম→ সিসমোমিটার।

২২.      মৌমাছির ঋতুৃ বলা হয়→ বসন্ত ঋতুকে।

২৩.     বিশ্বের প্রশস্ততম নদী→ আমাজান।

২৪.      সপ্তর্ষিমন্ডল হচ্ছে→ নক্ষত্র।

 

আরও পড়ুন: Geography Part- I

Share on

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

3 + 20 =